৪ঠা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার, দুপুর ১২:৫০
শিরোনাম :
শিরোনাম :
।। ড. মিল্টন বিশ্বাসের জীবন ও কর্মকথার রূপরেখা ।। সলিমুল্লাহ খানের ‘‘ঠাকুরের মাৎস্যন্যায়: ভাষা-শিক্ষায় সাম্প্রদায়িকতা’’ ।। জগন্নাথে ফেঁসে যাচ্ছে ‘সিসিডিবি’ এনজিও ।। ।।নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলার দ্বিতীয় দিন।। নিউইয়র্কে ৩৪তম আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলার বর্ণাঢ্য উদ্বোধন ।। নিউইয়র্ক মুক্তধারা বইমেলা : বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা ।। ড. নূরুন নবীর পদত্যাগ এবং মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের নীতিগত অবস্থান বিশ্বসভায় বাংলাদেশ ও বাঙালির জয়গান ইসিটি : ধর্মীয় ঐক্য, সামাজিক উন্নয়ন ও গবেষণার এক অনন্য যাত্রা ।। ইসিটি’তে ‘‘পবিত্র বাইবেল ও আইনের দৃষ্টিতে নির্যাতিতদের করণীয়’’ শীর্ষক আলোচনা সভা ।। ।। অনন্য উচ্চতায় বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৫ ।। বর্ণিল সাজে সেজে উঠেছে ডাইভার্সিটি প্লাজা
নোটিশ :
Wellcome to our website...

প্রকৃতির প্রেম-শেষ পর্ব

রিপোর্টার
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ১২:৫০ অপরাহ্ন

সুইটি বনিক
দিন শেষে কেউ কারো না
তবে হ্যা,
অন্তরে কেউ না কেউ বসত করে ঠিকি!
একটি নিষ্পাপ শিশুর জন্ম, পৃথিবীটা খুব সুন্দর
তার চে সুন্দর ভালবাসার পূর্ণ ফল!
একটা শিশুর জন্ম দেয়া মানে, একটা আকাশ আবিষ্কার করা! মনে কোনে কোথাও একটা গর্ভ, একটা অহংকার
কাওকে বোঝানোর উপায় নেই!
এত কঠিন আনন্দ শিশুর জন্মদানে!  পৃথিবীটা এত ভালবাসা ময় সব মহোদয় এর জন্য!!
 তুমি নীল আকাশ হও আমার পরাণে
হে মোর দেবতা,
আমি বাসি ফুল, নিলে তুমি তুলে
এ নিখিল কুঞ্জ মাঝে,
হিয়ায় হিয়ায় পুষ্প বিজন ঘন
মোর মন মন্দিরে, এ অর্ঘ আজি
তোমায় করি সমর্পণ,
তুমি জীবন বন্ধু, এ হৃদিমাঝে!
মহোদয়,
আমাকে নতুন জীবন দিলেন, তার ঘরে!
তার প্রথমা আমাকে নিজ থেকে বরণ করে ঘরে নিলে,
আমি অশ্রুসিক্ত!  আমি আজ সত্যি ঋণি,
বিধাতার আশীর্বাদে!
ছেলের নাম রাখলেন ” মোহন”, খুব অদ্ভুত যে নামটা মহোদয় এর নয়, তার প্রথমার!  সকলে এ নামে খুশি, কিন্তু আমার চে বেশী খুশি কেউ নয়!
আমার মহোদয় আমার কোল থেকে মোহন কে তার কোলে দিলন, সে অনেক খুশিতে কেঁদে ফেললেন!
আমি পেলাম আমার ভাল বাসার সম্মান, ওরা পেল সম্পদ!
মহোদয় যেন সকলকে খুশিতে ভরে দিলেন!
যে চাঁদের সম্মোহনে
আমার মোহন তার আলো ফিরে পেল
আমি সেই চাঁদকে হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা উজার করে দিলাম! হে আমার পৃথিবী, আর সময় চাইনা তোমার কাছে এবার – এজীবন সংক্ষিপ্ত করো প্রভু!
দিন শেষে আমি তোমারি!
কেউ শুন্য করে ফেলে যায় ধুলার মাঝে,
কেউ পূর্ণ করে ঋণি করে, যার ঋণ মৃত্যু দিয়ে ও শোধ করা যায় না!
কিছু কাল পর শোনা যায়
পলাশের পরকলের যাত্রার কথা!!
মহোদয় পাগলের প্রায়, ঘরছাড়া,
প্রথমার কোলে সম্মোহনী ” মোহন ” পরম যত্নে বেড়ে উঠে!!
      —— অসমাপ্ত —–


এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর