৩০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, সকাল ১০:৫৬
শিরোনাম :
শিরোনাম :
অমর একুশে বইমেলায় মনোয়ার মোকাররমের “আগামী বসন্তে” আজ বঙ্গবন্ধু গবেষক মিল্টন বিশ্বাসের জন্মদিন কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় এপার-ওপার বাংলার লেখকগণ জবিতে ‘মধুসূদন ও বাংলা সাহিত্য’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত দীনেশচন্দ্র সেনের বৃহৎবঙ্গ, বাংলার লোককৃষ্টির যুক্ত সাধনার ঐতিহ্য আলোচনা সভার প্রধান আলোচক মিল্টন বিশ্বাস স্বর্ণপদক পাচ্ছেন কথাসাহিত্যিক নাসরীন জেবিন যারা কবিতা ভালোবাসে তারা স্বচ্ছ মানসিকতার হয় : কবি কামাল চৌধুরী ফাঁসিতলা ক্লাব ও পাঠাগারের কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে সাংসদ মনোয়ার হোসেন চৌধুরীর শুভেচ্ছা বিনিময় ফাঁসিতলা ক্লাব ও পাঠাগারের প্রথম কার্যনির্বাহী সভা অনুষ্ঠিত ‘‘সাহিত্যে দুই মহামানব : গান্ধী ও বঙ্গবন্ধু’’ বিষয়ক আন্তর্জাতিক আলোচনা চক্রটি অনুষ্ঠিত
নোটিশ :
Wellcome to our website...
/ মতামত
শিশির আহমেদ সম্পাদিত প্রায় ৯০০ পৃষ্ঠার ‘ধরিত্রী শ্রেষ্ঠা শেখ হাসিনা’ (২০১৯) বইটি বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা বর্তমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বৃহৎ কলেবরে সজ্জিত।এটি বিস্তারিত...
‘উত্তরগণতন্ত্র ও লিংকনের পিপল’ (২০১৯) বইটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরামের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমানের তথ্যবহুল ও বহুল আলোচিত বই। তিনি কুমিল্লা জেলার সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৫৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই ছিলেন মেধাবী।  স্কুল জীবনেই লেখালেখি শুরু করেন।  লেখাপড়া শুরু কুমিল্লা’তে  হলেও পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মার্কেটিংয়ে বি.কম ও এম.কম ডিগ্রি অর্জন করেন। কর্মজীবন  সরকারি চাকরি দিয়ে শুরু করলেও অধ্যাপনাকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন। তিনি এ বই ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বই লিখেছেন। ‘কৃষিপণ্যের বাজারজাতকরণ’, ‘বাজারজাতকরণ’, ‘বাজারজাতকরণ নীতিমালা’, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও উন্নয় ভাবনা’,  ‘বঙ্গবন্ধু বাঙালি ও বাংলাদেশ’ ইত্যাদি । ব্যক্তিগত জীবনে অনেক দেশ ভ্রমণ ও অনেক গুণী মানুষের সাথে কাজ করেছেন তিনি।   গুণী এ লেখক তাঁর এ বইতে রাজনীতি ও শিক্ষা  নিয়ে বিভিন্ন ভাবে আলোচনা করেছেন।  যা অন্য কোনো লেখকের লেখায় দেখা যায় না।  এদিক দিয়ে তিনিই প্রথম এ ধরনের  বই লিখেছেন যা সময়ের সাথে, মানুষের জীবনের সাথে গভীরভাবে জড়িত। পেশায় অধ্যাপনা হলেও তিনি রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত।  সেহেতু টেলিভিশনে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে  টকশোতে আলোচনা করেন সেই কারণে রাজনৈতিক ভাবনার প্রভাব তাঁর এ বইতে দেখা যায়। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নয়ন করার তার যে প্রয়াস তাও স্থান পেয়েছে এতে। এ বই পাঠ করার পরে জ্ঞান যেমন বৃদ্ধি পায় তেমনি দেশ বিদেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসাও জাগ্রত হয়। যারা দেশের জন্য ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি তাদের মধ্যে অন্যতম। এ বইতে যে প্রবন্ধগুলো আছে তা তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়।  যেমন রাজনীতি, সমসাময়িক নির্বাচনি এবং শিক্ষা। সর্বোপরি বাংলাদেশের উন্নয়ন। এখানে আছে মানুষের কল্যাণের কথা, দেশের কথা।  দেশকে সুখী সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য তাঁর যে ভাবনা সেগুলোই তিনি সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন। বইটিতে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট এলেও সার্বিকভাবে বৈশ্বিক চিত্র প্রকাশ পেয়েছে। রাজনৈতিক ক্যাটাগরিতে পড়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ। যেমন,  উত্তরগণতন্ত্র ও আসন্ন নির্বাচন, জোট ও ক্ষমতার রাজনীতি, লিংকনের পিপল ও জনগণের নির্বাচন,  উন্নয়নশীল বাংলাদেশ ও আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, বিএনপির আদর্শ ধর্মাশ্রয়ী ধর্মান্ধতা ও ভারত বিরোধী রাজনীতি এবং রাজনীতির রিকনসিলিয়েশন : প্রস্তাবনা ও বাস্তবতা ইত্যাদি।   ‘উত্তরগণতন্ত্র ও আসন্ন নির্বাচন’ প্রবন্ধে গণতন্ত্র কি এবং গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা এবং আব্রাহাম লিংকনের গণতন্ত্রের সংজ্ঞার আলোকে বাংলাদেশে কোন ধরনের গণতন্ত্র বিরাজ করছে তা আলোচনা করেছেন। লেখক আলোচনা করে বলেন যে, প্লেটো ও লিংকনের গণতন্ত্র আমাদের দেশে নেই।  আমাদের দেশে আছে সনাতন গণতন্ত্র। সেখানে সভা, সমাবেশ, মিছিল, বিক্ষোভ ও অবরোধকেই গণতান্ত্রিক কর্মসূচি মনে করা
১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর মানবতা ও সভ্যতাবিরোধী কুখ্যাত ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ বাতিল হয়। এ সম্পর্কে ২০১৯ সালের আগস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘১৯৯৬ সালে যখন ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করি, তখন
বাংলাদেশের সাহিত্যে ১৯৫২ সালের রাষ্ট্রভাষা-আন্দোলন থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ‘বঙ্গবন্ধু-যুগ’ প্রচলনের প্রস্তাব উপস্থাপন করছি। আমরা সকলে জানি বাংলা সাহিত্যে ‘যুগবিভাগ’কে ইতিহাসবেত্তারা বিভিন্নভাবে চিহ্নিত করেছেন। কিন্তু ১৯৪৭ পরবর্তী বাংলাদেশের সাহিত্যে সে