১১ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার, রাত ১০:২৫
শিরোনাম :
শিরোনাম :
।। নিউইয়র্ক মুক্তধারা বইমেলা : বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা ।। ড. নূরুন নবীর পদত্যাগ এবং মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের নীতিগত অবস্থান বিশ্বসভায় বাংলাদেশ ও বাঙালির জয়গান ইসিটি : ধর্মীয় ঐক্য, সামাজিক উন্নয়ন ও গবেষণার এক অনন্য যাত্রা ।। ইসিটি’তে ‘‘পবিত্র বাইবেল ও আইনের দৃষ্টিতে নির্যাতিতদের করণীয়’’ শীর্ষক আলোচনা সভা ।। ।। অনন্য উচ্চতায় বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৫ ।। বর্ণিল সাজে সেজে উঠেছে ডাইভার্সিটি প্লাজা নববর্ষের অনন্য স্মারক গ্রন্থ নিউইয়র্ক টাইমস স্কয়ারে সহস্রকণ্ঠে বিশ্ববাঙালির বর্ষবরণ বিশ্বকে অগ্রগামীকল্পে অনন্য ব্যক্তিত্ব ইলন মাস্ক ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে সমৃদ্ধি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে উঠবে—জননেতা আমিনুল হক সাব-অল্টার্ন তাত্ত্বিক মিল্টন বিশ্বাসের জন্মদিন ৮ ফেব্রুয়ারি
নোটিশ :
Wellcome to our website...

‘মানুষের জীবনে পরিবর্তন দেখতে চেয়েছিলেন স্যার আবেদ’

রিপোর্টার
রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ১০:২৫ অপরাহ্ন
ফজলে হাসান আবেদ

অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেছেন, ‘ফজলে হাসান আবেদ মানুষের জীবনে পরিবর্তন চেয়েছেন। সেই পরিবর্তন ছিল মানুষের জীবনমানে গুণগত পরিবর্তন। যা করতে চেয়েছেন, তিনি তা করেছেন। শুধু স্বপ্ন দেখেই থেমে যাননি, বাস্তবায়নে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত কাজ করে গেছেন।’

গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটোরিয়ামে স্যার ফজলে হাসান আবেদের চিন্তা, আদর্শ ও কৃতিবিষয়ক এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রথম সহ-উপাচার্য সালেহউদ্দীন আহমেদ। বিশিষ্ট প্যানেলিস্ট হিসেবে ব্র্যাক গভর্নিং বডির চেয়ারপারসন হোসেন জিল্লুর রহমান, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মনজুর আহমেদ এবং গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে. চৌধূরী বক্তব্য দেন। সভার আয়োজন করে জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশন।

অনুষ্ঠানে অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেন, সবচেয়ে বেশি সময় ধরে টিকে থেকে পরিবর্তনে ভূমিকা রাখা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম, এ ধারণা থেকেই স্যার আবেদ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।

হোসেন জিল্লুর বলেন, ‘মানুষকে কেন্দ্রে রেখে উন্নয়ন চিন্তা করতেন স্যার ফজলে হাসান আবেদ। শিক্ষার বহুমাত্রিকতাকে ধারণ করে কাজ করে গেছেন তিনি। চলে যাওয়ার পরও আবেদ ভাই প্রাসঙ্গিক, আমরা তার দেখানো পথে কাজ করে যাব।’

রাশেদা কে. চৌধূরী বলেন, ‘অত্যন্ত দূরদর্শী ছিলেন আবেদ ভাই। যেকোনো সমস্যা সমাধানে তিনি গবেষণাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতেন।’ স্যার আবেদের সঙ্গে শেষ সাক্ষাতের কথা মনে করে তিনি বলেন, ‘আবেদ ভাই শেষ বিদায়ের আগে বলেছিলেন, শিক্ষায় অনেক চ্যালেঞ্জ আছে, হাল ছেড়ো না। মৃত্যুপথযাত্রী একজন ব্যক্তি মৃত্যুযন্ত্রণা নিয়ে কথা না বলে শিক্ষার উন্নয়নে কথা বলেছেন।’

মনজুর আহমেদ বলেন, ‘স্যার আবেদের কর্মপরিধি ব্যাপক। কিন্তু তাঁর দর্শন ছিল শিক্ষাকে নিয়েই এগোতে হবে।’

সালেহউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘সব সময় মানুষের কথা শুনতেন আবেদ ভাই। সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতেন শিক্ষার উন্নয়নকে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর