১০ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার, দুপুর ১২:২৬
শিরোনাম :
শিরোনাম :
।। নিউইয়র্ক মুক্তধারা বইমেলা : বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা ।। ড. নূরুন নবীর পদত্যাগ এবং মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের নীতিগত অবস্থান বিশ্বসভায় বাংলাদেশ ও বাঙালির জয়গান ইসিটি : ধর্মীয় ঐক্য, সামাজিক উন্নয়ন ও গবেষণার এক অনন্য যাত্রা ।। ইসিটি’তে ‘‘পবিত্র বাইবেল ও আইনের দৃষ্টিতে নির্যাতিতদের করণীয়’’ শীর্ষক আলোচনা সভা ।। ।। অনন্য উচ্চতায় বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৫ ।। বর্ণিল সাজে সেজে উঠেছে ডাইভার্সিটি প্লাজা নববর্ষের অনন্য স্মারক গ্রন্থ নিউইয়র্ক টাইমস স্কয়ারে সহস্রকণ্ঠে বিশ্ববাঙালির বর্ষবরণ বিশ্বকে অগ্রগামীকল্পে অনন্য ব্যক্তিত্ব ইলন মাস্ক ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে সমৃদ্ধি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে উঠবে—জননেতা আমিনুল হক সাব-অল্টার্ন তাত্ত্বিক মিল্টন বিশ্বাসের জন্মদিন ৮ ফেব্রুয়ারি
নোটিশ :
Wellcome to our website...

টাকা না দিয়ে মধু নিয়ে যায় কৃষি কর্মকর্তারা, অভিযোগ মৌ চাষির

রিপোর্টার
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ১২:২৬ অপরাহ্ন

ভার্সিটি ডেস্ক

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মৌ-চাষির মধুর দাম না দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে মধু নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। এই ঘটনার বিচার চেয়ে কৃষি অধিদফতর মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী মৌ চাষি ছফির উদ্দীন।

সরিষার ভরা মৌসুমে বক্স পদ্ধতিতে মৌ-চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন এলাকার অনেক মৌ চাষী। চলতি বছর কালিকাপ্রসাদের আদর্শপাড়া গ্রামের একটি সরিষা খেতে ৫০টি বক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহ করছেন ছফির উদ্দিন। কয়েকদিন আগে জেলা কৃষি কর্মকর্তা, স্থানীয় উপজেলা চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে দুই ধাপে সাড়ে ১৮ কেজি মধু নেয় স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তা। মধুর মূল্য চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মৌ চাষি ছফির উদ্দীনকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে এলাকাবাসীর চাপের মুখে নাম মাত্র কিছু টাকা ফেলে দিয়ে তড়িঘড়ি করে ওই স্থান ত্যাগ করেন। কৃষি অফিসের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।

এ বিষয়ে ভৈরব উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আকলিমা বেগম জানান, প্রতিবছরই উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের দেওয়ার জন্য মৌ-চাষিরা আমাদের মধু দিয়ে থাকেন। মধু আনার বিষয়টি সম্পূর্ণ ভুল বোঝাবুঝি। আমরা তাকে বলে ছিলাম অফিসে এসে আমাদের সঙ্গে পরিচিত হতে এবং টাকা নিয়ে যেতে। কিন্তু তিনি টাকা নিতে আসেননি।

অভিযোগকারী ক্ষুদ্র মৌ চাষি মো. ছফির উদ্দিন জানান, প্রথম দফায় ভয়ভীতি দেখিয়ে কৃষি কর্মকর্তা ও তার লোকজন দাম না দিয়ে ৬ কেজি মধু নিয়ে যায়। পরে আরও ১২ কেজি মধু নিয়ে যেতে চাইলে তাদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে স্থানীয়দের চাপের মুখে ৬ কেজি মধু রেখে, বাকি ৬ কেজি মধু নিয়ে নামমাত্র কিছু টাকা রেখে তড়িঘড়ি সটকে পড়েন।

এ বিষয়ে ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদু সাদিকুর রহমান সবুজ জানান, মধু দেওয়া নেওয়ার বিষয়টি আমি অবগত নই। এই বিষয়ে কিছু জানি না। এই প্রথম আপনাদের মাধ্যমে অবগত হলাম। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর