২৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, দুপুর ২:২৫
শিরোনাম :
শিরোনাম :
বিশ্বসভায় বাংলাদেশ ও বাঙালির জয়গান ইসিটি : ধর্মীয় ঐক্য, সামাজিক উন্নয়ন ও গবেষণার এক অনন্য যাত্রা ।। ইসিটি’তে ‘‘পবিত্র বাইবেল ও আইনের দৃষ্টিতে নির্যাতিতদের করণীয়’’ শীর্ষক আলোচনা সভা ।। ।। অনন্য উচ্চতায় বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৫ ।। বর্ণিল সাজে সেজে উঠেছে ডাইভার্সিটি প্লাজা নববর্ষের অনন্য স্মারক গ্রন্থ নিউইয়র্ক টাইমস স্কয়ারে সহস্রকণ্ঠে বিশ্ববাঙালির বর্ষবরণ বিশ্বকে অগ্রগামীকল্পে অনন্য ব্যক্তিত্ব ইলন মাস্ক ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে সমৃদ্ধি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে উঠবে—জননেতা আমিনুল হক সাব-অল্টার্ন তাত্ত্বিক মিল্টন বিশ্বাসের জন্মদিন ৮ ফেব্রুয়ারি ইক্যুমেনিক্যাল খ্রিস্টান ট্রাস্ট (ইসিটি) ও সেন্ট থমাস চার্চ এর যৌথ সেমিনার- নিরাপত্তা, ধর্মীয় সম্প্রীতি ও জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা
নোটিশ :
Wellcome to our website...

বিশ্বসভায় বাংলাদেশ ও বাঙালির জয়গান

রিপোর্টার
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৫ অপরাহ্ন

নিজস্ব সংবাদদাতা:
ক্যাপিটাল হিলে নিউইয়র্ক স্টেট গভর্নর হাউজে ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের স্বীকৃতিস্বরূপ J234 নম্বর রেজুলেশন গ্রহণ করা হলো সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দে। বলা যায়, বাংলা নববর্ষ উদযাপনে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেট এদিন উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিল, বাংলা গান ও নাচের সঙ্গে পাঁচ জন সিনেটরের নাচ ও গানের ভঙ্গিমা সত্যিই বাঙালি সংস্কৃতির জন্য ছিল অভিনব। এর আগে বিদেশিদের মধ্যে এ ধরনের মুখরিত হয়ে ওঠার দৃশ্য দেখা যায়নি। আসলে ২৮ এপ্রিল বিশ্বসভায় বাংলাদেশ ও বাঙালির জয়গান নতুন মাত্রায় উদ্ভাসিত হয়ে উঠল।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সিনেটর সেপুলভেদা সকলকে স্বাগত জানান। দুই শতাধিক বাঙালি ও আমেরিকানদের অংশগ্রহণে মিলন মেলায় পরিণত হয় বাংলা নববর্ষ উদযাপন। সিনেটর সেপুলভেদা তার বক্তব্যে নিউইয়র্ক প্রবাসী বাঙালিদের অবদান তুলে ধরে বাংলা নববর্ষকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের অন্যতম উৎসব হিসেবে চিহ্নিত করেন। সিনেটর ফার্নান্দেজ এবং অন্যান্য সিনেটরবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন। বাঙালিদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইডের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি বিশ্বজিত সাহা, মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ড. নজরুল ইসলাম এবং শিল্পী রথীন্দ্রনাথ রায়। সকলেই বিশ্বায়নের যুগে বাংলা সংস্কৃতির জয়গান করেন এবং সিনেটরদের কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে কথা বলেন। বিশ্ববাঙালির কাছে এই উদযাপন স্মৃতিচিহ্ন হয়ে থাকবে বলে মন্তব্য করেন রথীন্দ্রনাথ রায়।
উক্ত অনুষ্ঠানে সিনেটর ফার্নান্দেজের পৃষ্ঠপোষকতায় মধ্যাহ্ন ভোজ শেষে শুরু হয় সমাবেশ কক্ষ(Assembly chamber)-এর পর্ব।সেখানে বিশ্বজিত সাহা, ড. নজরুল ইসলাম, রথীন্দ্রনাথ রায়, সংগীত পরিচালক মহিতোষ তালুকদার তাপস এবং শিল্পী লুতফুন নাহার লতার উপস্থিতিতে রেজুলেশনটি পাস করা হয়।
বিকেলে সিনেট কক্ষে পাসকৃত রেজুলেশনটি পাঠ এবং সেপুলভেদাসহ সিনেটরদের মন্তব্য ও আলোচনা শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা আনন্দঘন পরিবেশ সৃজন করে। বিশেষত টাইমস স্কয়ারে নববর্ষ উদযাপন কমিটির শিল্পীবৃন্দ মহিতোষ তাপসের নেতৃত্বে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলেন। একক ফোক সংগীত পরিবেশনা করেন শাহীন হোসেন। নৃত্য পরিবেশনা করেন ভাষা সাহা। এই প্রথম বাংলা নববর্ষ আন্তর্জাতিক বিশ্বে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদযাপন করা হলো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর